Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
সেবা সমূহ
বিস্তারিত

 

1। চারা বিক্রয়/বিতরণ সংক্রান্ত কার্যক্রমঃ

চারা প্রাপ্তির স্থানসমূহ

জেলা

উপজেলা

নার্সারি কেন্দ্রের নাম

চারার প্রজাতি সমূহ

চারার মূল্য

যোগাযোগ

কর্মকর্তার নাম

মোবাইল নম্বর

পটুয়াখালী

পটুয়াখালী সদর

এসএফএনটিসি পটুয়াখালী

ফলদ, বনজ ও ভেষজ

প্রতিটি 5/- (পাঁচ)টাকা।

জনাব মোঃ মাহবুব আলম

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01758900977

গলাচিপা

গলাচিপা নার্সারি কেন্দ্র

জনাব মোঃ ইদ্রিছ মিয়া

রেঞ্জ কর্মকর্তা

01716081764

কলাপাড়া

এসএফপিসি

কলাপাড়া

জনাব আবুল কালাম আজাদ

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01712015085

বাউফল

এসএফপিসি

বাউফল

জনাব মোঃ রুহুল আমিন

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01722095981

বরগুনা

বরগুনা সদর

এসএফএনটিসি বরগুনা

জনাব মোঃ মতিয়ার রহমান

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01718680716

আমতলী

এসএফপিসি

আমতলী

জনাব মোঃ আঃ কুদ্দুছ মিয়া

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01712862849

বেতাগী

এসএফপিসি 

বেতাগী

জনাব সুভাষ চন্দ্র রায়

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01718852065

বামনা

এসএফপিসি

বামনা

জনাব মোঃ সাইদুর রহমান আকন

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

01717275485

চারা উত্তোলন ও রক্ষণাবেক্ষণের কলাকৌশলঃ- পিডিএফ সংযুক্ত।

 

2।  করাতকলের লাইসেন্স প্রদান সংক্রান্ত কার্যক্রমঃ

করাতকল স্থাপণ ও পরিচালনার নিমিত্তে লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। বিভাগীয় কার্যালয়সহ সকল রেঞ্জ ও বিট অফিসসমূহে এই ফরম পাওয়া যাবে অথবা ওয়েব সাইট থেকে ডাইনলোড করা যাবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ স্বয়ংসম্পূর্ণ আবেদন ফরম সরাসরি উপরোক্ত অফিসসমূহে দাখিল করতে হবে। এতদ্বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য করাতকল (লাইসেন্স) বিধিমালা 2012 দ্রষ্টব্য (পিডিএফ সংযুক্ত)।

 

3জাতীয় উদ্যান/বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকায় পর্যটকদের ভ্রমণ সহজীকরণঃ-

জাতীয় উদ্যান/বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এলাকার নামঃ- কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান, সোনারচর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কেন্দ্র, টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কেন্দ্র ও প্রস্তাবিত লালদিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কেন্দ্র।

 

কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যানঃ-

অবস্থান ও বিস্তৃতিঃ- বাংলাদেশের দক্ষিণ সীমানায় বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী সাগরকন্যা পটুয়াখালী জেলার সর্বদক্ষিণে কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপলী ও গঙ্গামতি সংরক্ষিত বনাঞ্চলে কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যানের অবস্থান। এর মোট আয়তন 1613.0 হেক্টর। পটুয়াখালী জেলা সদর হতে 70 কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং কলাপাড়া উপজেলা হতে 22 কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান। উত্তরে- ওয়াপদা বেড়িবাঁধ, পশ্চিমে- আন্ধারমানিক ও বঙ্গোপসাগর এবং পূর্ব ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। উক্ত বনাঞ্চলের উদ্ভিদ, বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ও পর্যটন সুবিধাদি উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি প্রজ্ঞাপন নং-পবম/বন-শা-2/02/জাতীয় উদ্যান/10/2010/509 তারিখ-24/10/2010 খ্রি. মূলে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধন) আইন 1974 খ্রি. এর ধারা 23 (3) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে উক্ত এলাকাকে গঙ্গামতি ও লতাচাপলী মৌজার 1613.0 হেক্টর সংরক্ষিত বন এলাকাকে কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান ঘোষণ করা হয়।

উদ্ভিদরাজিঃ- সমুদ্র সৈকত ঘেঁসে মনোরম ও সুদৃশ্য ঝাউ বনের পাশাপাশি এখানে রয়েছে কেওড়া, বাইন, পশুর, কাঁকড়া, আকাশমনি, কড়ই, জাম, মেহগনি, শিমুল, তেঁতুল, ছাতিয়ান, অর্জুন, নিম, কদম, মান্দার, হিজল, বাঁশ, বট, সোনালু, আসামলতা, স্বর্ণলতা, নারিকেল, তাল, খেজুর, আমলকি, উড়িআম, পেয়ারা ও গোলপাতাসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছ-গাছড়া।

প্রাণী বৈচিত্র্যঃ- এলাকাটিতে বানর, শুকর, সজারু, শিয়াল, বাদুর, কুকুর, বেজি, চামচিকা, গুইসাপ, কাঠবিড়ালী, অজগর সাপ, হলদে পাখি, বাবুই, পেঁচা, কোকিল, চিল, শালিক, শ্যামা, টুনটুনি, ঘুঘু, মাছরাঙ্গা, সাদাবক, ডাহুক, দোয়েল, বুলবুলি ইত্যাদিসহ অসংখ্য প্রজাতির বন্যপ্রাণী রয়েছে।

বিনোদনের আরও সুযোগ-সুবিধাঃ- সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা, লাল কাঁকড়ার চর ও ট্যুরিস্ট বোটে কুয়াকাটার পশ্চিমের ম্যানগ্রোভ বনসহ গৈয়ামতলা বনাঞ্চল দেখা।

যেভাবে যাওয়া যেতে পারেঃ- বরিশাল হয়ে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি 1 ঘণ্টা পর পর সরাসরি কুয়াকাটার উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। সকাল 7-00 টা হতে বিকাল 5-00 টা পর্যন্ত সপ্তাহে 7 দিন। অথবা বরিশাল অঞ্চল টার্মিনাল হতে রিজার্ভ মাইক্রোবাসে সরাসরি কুয়াকাটা। অথবা ঢাকা সদরঘাট হতে লঞ্চযোগে পটুয়াখালী লঞ্চঘাট নেমে চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ড হতে সরাসরি বাসযোগে কুয়াকাটা।

 

সোনারচর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কেন্দ্রঃ-

অবস্থান ও বিস্তৃতিঃ- পটুয়াখালী জেলা শহর হতে 80.0 কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বদিকে, কুয়াকাটা পর্যটন হতে পূর্বদিকে সোনারচর অভয়ারণ্যের অবস্থান। এর উত্তরে বুড়াগৌরাঙ্গ নদী, দক্ষিণ পূর্বে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে বুড়াগৌরাঙ্গ নদী ও বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত। বৃক্ষসম্পদ সংরক্ষণ, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও পর্যটন সুবিধাদি উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি প্রজ্ঞাপন নং-পবম/বন-শা-2/02/অভয়ারণ্য/13/2010/380 তারিখ-14/12/2011 খ্রি. মূলে পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার চরমন্তাজ রেঞ্জের অধীনে সোনারচর মৌজার 2026.48 হেক্টর সংরক্ষিত বন এলাকাকে সোনারচর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

উদ্ভিদ বৈচিত্র্যঃ- এখানে রয়েছে কেওড়া, ছৈলা, বাইন, সুন্দরী, পশুর, কাঁকড়া, গেওয়া, আকাশমনি, কড়ই, খৈয়া বাবলা, জাম, রেইনট্রি, ঝাউ, নোনা ঝাউ, খলসী, আসামলতা, নলখাগড়া, গোলপাতা, হেতাল, করমজা, বাবলাসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছ-গাছড়া।

প্রাণী বৈচিত্র্য:- এখানে চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, শুকর, সজারু, বন বিড়াল, উদবিড়াল, বাদুর, কুকু, বেজি, চামচিকা, গুইসাপ, গোখড়া সাপ, অজগর সাপ, কচ্ছপ, বাবুই, পেঁচা, কোকিল, চিল, শালিক, শ্যামা, টুনটুনি, মাছরাঙ্গা, সাদাবক, ডাহুক, দোয়েল, বুলবুলি এবং অসংখ্য অতিথি পাখিসহ অসংখ্য প্রজাতির বন্যপ্রাণী।

বিনোদনের আরও সুযোগ-সুবিধা:- পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উপভোগ করা যায়।

যেভাবে যাওয়া যেতে পারে:- বরিশাল হয়ে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি 1 ঘণ্টা পর পর সরাসরি পটুয়াখালীর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। সকাল 7-00 টা হতে বিকাল 5-00 টা পর্যন্ত সপ্তাহে 7 দিন। পটুয়াখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে গলাচিপা হরিদেবপুর ফেরিঘাট হয়ে গলাচিপা উপজেলাধীন পানপট্টি লঞ্চঘাট পর্যন্ত গাড়ি যোগে যেতে হবে। পানপট্টি থেকে লঞ্চযোগে চরমন্তাজ যেতে হবে। চরমন্তাজ থেকে কান্ট্রি বোট/ট্রলার যোগে সোনারচার অভয়ারণ্যে যেতে হবে। সোনারচর অভয়ারণ্যের ভিতরে ছোট ভোট খালে ট্রলারযোগে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করা যাবে। পটুয়াখালী সদর উপজেলা থেকে সরাসরি স্পিডবোট যোগেও যাওয়া যায় এবং একদিনেই সোনারচর অভয়ারণ্য ঘুরে আসা যায়। উল্লেখ্য যে, সোনারচর অভয়ারণ্য এলাকায় পর্যটকদের জন্য রাত্রি যাপনের কোন সুব্যবস্থা নেই।

 

টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য কেন্দ্র:-

অবস্থান ও বিস্তৃতি:- বরগুনা জেলা শহর থেকে 45 কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বদিকে, কুয়াকাটা পর্যটন হতে পশ্চিমে, ওয়াপদা বেড়িবাঁধ বড়বগী মৌজার দক্ষিণে এবং বঙ্গোপসাগরের উত্তরে টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের অবস্থান। সরকারি প্রজ্ঞাপন নং-পবম/বন-শা-2/02/বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য-13/2010/508 তারিখ-24/10/2010 খ্রি. মূলে টেংরাগির মৌজার 4048.58 হেক্টর সংরক্ষিত বন এলাকাকে টেংরাগিরি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়।

উদ্ভিদ বৈচিত্র্য:- এখানে রয়েছে সুন্দরী, কেওড়া, বাইন, পশুর, কাঁকড়া, রেইনট্রি, জারুল, ধুন্দাল, বনকাঠাল, বট, রাম তেঁতুল, গেওয়া, করমজা, গরান, শিংড়া, হাররা, হেতাল, গিলেলতা, কালিয়ালতা, বলাই, হারগোজা, গোলপাতাসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছ-গাছড়া।

প্রাণী বৈচিত্র্য:- এলাকাটিতে বানর, শুকর, কুমির, সজারু,  মেছো বাঘ, শিয়াল, বাদুর, কুকুর, বেজি, চামচিকা, গুইসাপ, গোখরাসাপ, অজগর সাপ, বাবুই, পেঁচা, কোকিল, চিল, শালিক, শ্যামা, টুনটুনি, ঘুঘু, মাছরাঙ্গা, সাদাবক, ডাহুক, দোয়েল, বুলবুলি ইত্যাদিসহ অসংখ্য প্রজাতির বন্যপ্রাণী রয়েছে।

বিনোদনের আরও সুযোগ সুবিধা:- অভয়ারণ্যের মূল প্রবেশদ্বার হতে গভীর অরণ্যের ভেতর দিয়ে চলমান ফুট ট্রেইল দিয়ে বন ও বন্যপ্রাণীর সাথে পরিচিত হতে হতে পৌঁছানো যায় সুবিশাল সমুদ্র সৈকতে। এখানে রয়েছে চিত্রল হরিণ, শুকর, মেছো বাঘ, কাঠবিড়ালী, ঈগল, বানর, কুমিরসহ নানা প্রজাতির সরীসৃপ। এছাড়া রয়েছে জেলেপল্লীসহ আদিবাসী রাখাইন সম্প্রদায়ের বৌদ্ধমঠ ও তাদের বৈচিত্র্যময় জীবন ও জীবিকা।

যেভাবে যাওয়া যেতে পারে :- বরিশাল হয়ে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ১ ঘণ্টা পর পর সরাসরি আমতলীর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। সকাল 7-00 টা হতে বিকাল 5-00 টা পর্যন্ত সপ্তাহে 7 দিন। আমতলী হতে থ্রি হুইলার মাহেন্দ্র পরিবহনযোগে সরাসরি টেংরাগির বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে পৌঁছানো যায়। এছাড়া কুয়াকাটা অবস্থান করে ট্যুরিস্ট বোটে কিছুদূর সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে পৌঁছানো যায়। প্রবেশ ফি জনপ্রতি 11.50 টাকা।

 

লালদিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য (প্রস্তাবিত):-

অবস্থান ও বিস্তৃতি:- বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার সর্বদক্ষিণে লালদিয়া সংরক্ষিত বন অবস্থিত। এর উত্তরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ, পূর্বদিকে বিষখালী নদীর মোহনা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে বলেশ্বর নদীর মোহনা। এখান থেকে কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত উপভোগ করা যায়। উক্ত এলাকার মোট আয়তন 5691.67 একর। সম্প্রতি এ এলাকাকে “লালদিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য” ঘোষণার প্রস্তাব উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবরে প্রেরণ করা হয়েছে।

উদ্ভিদ বৈচিত্র্য :-  এখানে রয়েছে কেওড়া, ছৈলা, বাইন, সুন্দরী, পশুর, পুনিয়াল, করমজা, কাঁকড়া, গেওয়া, রেইনট্রি, বাবলা, ঝাউ, বনঝাউ, নোনাঝাউ, গোলপাতা, হেতাল, নলখাগড়াসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছ-গাছড়া।

প্রাণী বৈচিত্র্য :- এখানে হরিণ, শুকর, শিয়াল, সজারু, বন বিড়াল, উদবিড়াল, গুইসাপ, কচ্ছপ, বাবুই, পেঁচা, চিল, শালিক, শ্যামা, মাছরাঙ্গা, সাদাবক, ডাহুক, দোয়েল, বুলবুলি ইত্যাদিসহ অসংখ্য প্রজাতির বন্যপ্রাণী।

প্রাকৃতিক দৃশ্য :- এখানে 10 কিলোমিটার দীর্ঘ  সমুদ্র সৈকত রয়েছে। যেখান থেকে সূর্যো দয় ও সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়।

যেভাবে যাওয়া যেতে পারে :- বরিশাল হয়ে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি 2 ঘণ্টা পর পর সরাসরি বরগুনার উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায়। সকাল 7-00 টা হতে বিকাল 5-00 টা পর্যন্ত সপ্তাহে 7 দিন। বরগুনা থেকে গাড়িযোগে পাথরঘাটা পৌঁছানো যায়। অথবা বরিশাল লঞ্চঘাট হতে লঞ্চযোগে সরাসরি পাথরঘাটা যাওয়া যায়। পাথরঘাটা সদর উপজেলা হতে হরিণবাড়িয়া পর্যন্ত গাড়িযোগে যাওয়া যায়। হরিণবাড়িয়া থেকে কান্ট্রি বোট/ট্রলারযোগে লালদিয়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে পৌঁছানো যায়। লালদিয়া/হরিণবাড়িয়ায় পর্যটকদের জন্য রাত্রি যাপনের কোন সুব্যবস্থা নেই। তবে পাথরঘাটা উপজেলায় পর্যটকদের জন্য রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা রয়েছে।